২০২৪ ইসকন এবং বৈষ্ণব মতে একাদশীর সঠিক সময়সূচী, তারিখ, তিথি, ব্রত পালন এবং একাদশীর তালিকা
একাদশী তালিকা ২০২৪ | একাদশী তালিকা ২০২৪ pdf | ২০২৪ সালের একাদশীর তালিকা
হিন্দুধর্মে, একাদশী হল মাসের শুক্ল ও কৃষ্ণ পক্ষের একাদশতম চান্দ্র দিন (তিথি)। প্রতিটি একাদশীর সময় চাঁদের অবস্থান অনুসারে নির্ণয় করা হয়। এটি হিন্দুধর্মের বৈষ্ণব সম্প্রদায়ের মধ্যে জনপ্রিয়ভাবে পালিত হয়। অনুগামীরা উপবাস করে বিষ্ণুর উদ্দেশ্যে উপাসনা করে।
একাদশী ব্রত পালনের জন্য, ভক্তরা পূর্বাহ্নে (রাত্রির পূর্বে) একটি হালকা খাবার গ্রহণ করেন এবং পরবর্তী দিন সূর্যাস্তের পরে ব্রত ভাঙ্গেন। ব্রতকালীন সময়ে, ভক্তরা কোনও ধান, গম, যব, ডাল, সরিষার তেল বা অন্যান্য রবিশস্য গ্রহণ করেন না। তারা সাধারণত দুধ, ফল, শাকসবজি এবং ফলের রস গ্রহণ করেন।
একাদশী ব্রতের অনেকগুলি ধর্মীয় গুরুত্ব রয়েছে। এটি বিশ্বাস করা হয় যে এটি পাপ থেকে মুক্তি দেয়, ভাগ্যকে উন্নত করে, এবং আধ্যাত্মিক উন্নতি ঘটায়। একাদশী ব্রত পালনকারীরা বিশ্বাস করেন যে এটি তাদের বিষ্ণুর আশীর্বাদ লাভ করতে সহায়তা করে।
হিন্দু পৌরাণিক কাহিনী অনুসারে, একাদশী ব্রত বিষ্ণুর স্ত্রী লক্ষ্মীর উদ্ভাবন। লক্ষ্মী বিশ্বাস করেন যে একাদশী ব্রত পালন করলে ভক্তরা বিষ্ণুর কাছ থেকে বিশেষ আশীর্বাদ লাভ করবেন।
একাদশী ব্রত পালনের জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি রয়েছে। কিছু ভক্ত নিরামিষ খাবার গ্রহণ করেন, অন্যরা ফলমূল এবং শাকসবজি খান, এবং আবার অন্যরা শুধুমাত্র জল পান করেন। কিছু ভক্ত ব্রতকালীন সময়ে বিষ্ণুর নাম জপ করেন বা ভগবদ্গীতার পাঠ করেন।
একাদশী ব্রত হিন্দুধর্মের একটি গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহ্য। এটি ভক্তদের তাদের আধ্যাত্মিক জীবনকে শক্তিশালী করতে এবং বিষ্ণুর আশীর্বাদ লাভ করতে সহায়তা করে।
২০২৪ সালের একাদশীর তালিকা
২০২৪ সালের একাদশীর তালিকা
মাস | তিথি | তারিখ |
---|---|---|
পৌষ | শুক্লা | ১৮ জানুয়ারি |
পৌষ | কৃষ্ণা | ২৯ জানুয়ারি |
মাঘ | শুক্লা | ১৫ ফেব্রুয়ারি |
মাঘ | কৃষ্ণা | ২৭ ফেব্রুয়ারি |
ফাল্গুন | শুক্লা | ১৪ মার্চ |
ফাল্গুন | কৃষ্ণা | ২৬ মার্চ |
চৈত্র | শুক্লা | ১১ এপ্রিল |
চৈত্র | কৃষ্ণা | ২৩ এপ্রিল |
বৈশাখ | শুক্লা | ১০ মে |
বৈশাখ | কৃষ্ণা | ২২ মে |
জ্যৈষ্ঠ | শুক্লা | ০৮ জুন |
জ্যৈষ্ঠ | কৃষ্ণা | ২০ জুন |
আষাঢ় | শুক্লা | ০৭ জুলাই |
আষাঢ় | কৃষ্ণা | ১৯ জুলাই |
শ্রাবণ | শুক্লা | ০৫ আগস্ট |
শ্রাবণ | কৃষ্ণা | ১৭ আগস্ট |
ভাদ্র | শুক্লা | ০৩ সেপ্টেম্বর |
ভাদ্র | কৃষ্ণা | ১৫ সেপ্টেম্বর |
আশ্বিন | শুক্লা | ০২ অক্টোবর |
আশ্বিন | কৃষ্ণা | ১৪ অক্টোবর |
কার্তিক | শুক্লা | ২৭ অক্টোবর |
কার্তিক | কৃষ্ণা | ১০ নভেম্বর |
অগ্রহায়ণ | শুক্লা | ২৪ নভেম্বর |
অগ্রহায়ণ | কৃষ্ণা | ০৭ ডিসেম্বর |
পৌষ | শুক্লা | ২২ ডিসেম্বর |
পৌষ | কৃষ্ণা | ০৫ জানুয়ারি |
একাদশীর তাৎপর্য
একাদশী ব্রত হিন্দুধর্মের একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্রত। এটি বিশ্বাস করা হয় যে একাদশী ব্রত পালন করলে পাপ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়, ভাগ্য উন্নত হয়, এবং আধ্যাত্মিক উন্নতি ঘটে।
একাদশী ব্রত পালনের জন্য, ভক্তরা পূর্বাহ্নে (রাত্রির পূর্বে) একটি হালকা খাবার গ্রহণ করেন এবং পরবর্তী দিন সূর্যাস্তের পরে ব্রত ভাঙ্গেন। ব্রতকালীন সময়ে, ভক্তরা কোনও ধান, গম, যব, ডাল, সরিষার তেল বা অন্যান্য রবিশস্য গ্রহণ করেন না। তারা সাধারণত দুধ, ফল, শাকসবজি এবং ফলের রস গ্রহণ করেন।
একাদশী ব্রত পালনের বিভিন্ন পদ্ধতি রয়েছে। কিছু ভক্ত নিরামিষ খাবার গ্রহণ করেন, অন্যরা ফলমূল এবং শাকসবজি খান, এবং আবার অন্যরা শুধুমাত্র জল পান করেন। কিছু ভক্ত ব্রতকালীন সময়ে বিষ্ণুর নাম জপ করেন বা ভগবদ্গীতার পাঠ করেন।
হিন্দু পৌরাণিক কাহিনী অনুসারে, একাদশী ব্রত বিষ্ণুর স্ত্রী লক্ষ্মীর উদ্ভাবন। লক্ষ্মী বিশ্বাস করেন যে একাদশী ব্রত পালন করলে ভক্তরা বিষ্ণুর কাছ থেকে বিশেষ আশীর্বাদ লাভ করবেন।
একাদশী তালিকা ২০২৪ ইসকন
২০২৪ সালের ইসকন একাদশীর তালিকা
মাস | তিথি | তারিখ |
---|---|---|
পৌষ | শুক্লা | ১৭ জানুয়ারি |
পৌষ | কৃষ্ণা | ২৮ জানুয়ারি |
মাঘ | শুক্লা | ১৪ ফেব্রুয়ারি |
মাঘ | কৃষ্ণা | ২৬ ফেব্রুয়ারি |
ফাল্গুন | শুক্লা | ১৩ মার্চ |
ফাল্গুন | কৃষ্ণা | ২৫ মার্চ |
চৈত্র | শুক্লা | ১০ এপ্রিল |
চৈত্র | কৃষ্ণা | ২২ এপ্রিল |
বৈশাখ | শুক্লা | ০৯ মে |
বৈশাখ | কৃষ্ণা | ২১ মে |
জ্যৈষ্ঠ | শুক্লা | ০৭ জুন |
জ্যৈষ্ঠ | কৃষ্ণা | ২০ জুন |
আষাঢ় | শুক্লা | ০৬ জুলাই |
আষাঢ় | কৃষ্ণা | ১৮ জুলাই |
শ্রাবণ | শুক্লা | ০৪ আগস্ট |
শ্রাবণ | কৃষ্ণা | ১৬ আগস্ট |
ভাদ্র | শুক্লা | ০২ সেপ্টেম্বর |
ভাদ্র | কৃষ্ণা | ১৪ সেপ্টেম্বর |
আশ্বিন | শুক্লা | ০১ অক্টোবর |
আশ্বিন | কৃষ্ণা | ১৩ অক্টোবর |
কার্তিক | শুক্লা | ২৬ অক্টোবর |
কার্তিক | কৃষ্ণা | ০৯ নভেম্বর |
অগ্রহায়ণ | শুক্লা | ২৩ নভেম্বর |
অগ্রহায়ণ | কৃষ্ণা | ০৬ ডিসেম্বর |
পৌষ | শুক্লা | ২১ ডিসেম্বর |
পৌষ | কৃষ্ণা | ০৪ জানুয়ারি |
একাদশীর তাৎপর্য
একাদশী ব্রত হিন্দুধর্মের একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্রত। এটি বিশ্বাস করা হয় যে একাদশী ব্রত পালন করলে পাপ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়, ভাগ্য উন্নত হয়, এবং আধ্যাত্মিক উন্নতি ঘটে।
একাদশী ব্রত পালনের জন্য, ভক্তরা পূর্বাহ্নে (রাত্রির পূর্বে) একটি হালকা খাবার গ্রহণ করেন এবং পরবর্তী দিন সূর্যাস্তের পরে ব্রত ভাঙ্গেন। ব্রতকালীন সময়ে, ভক্তরা কোনও ধান, গম, যব, ডাল, সরিষার তেল বা অন্যান্য রবিশস্য গ্রহণ করেন না। তারা সাধারণত দুধ, ফল, শাকসবজি এবং ফলের রস গ্রহণ করেন।
একাদশী ব্রত পালনের বিভিন্ন পদ্ধতি রয়েছে। কিছু ভক্ত নিরামিষ খাবার গ্রহণ করেন, অন্যরা ফলমূল এবং শাকসবজি খান, এবং আবার অন্যরা শুধুমাত্র জল পান করেন। কিছু ভক্ত ব্রতকালীন সময়ে বিষ্ণুর নাম জপ করেন বা ভগবদ্গীতার পাঠ করেন।
হিন্দু পৌরাণিক কাহিনী অনুসারে, একাদশী ব্রত বিষ্ণুর স্ত্রী লক্ষ্মীর উদ্ভাবন। লক্ষ্মী বিশ্বাস করেন যে একাদশী ব্রত পালন করলে ভক্তরা বিষ্ণুর কাছ থেকে বিশেষ আশীর্বাদ লাভ করবেন।
ইসকন একাদশীর বিশেষত্ব
ইসকন একাদশী ব্রত পালনের ক্ষেত্রে কিছু বিশেষ নিয়ম রয়েছে। যেমন:
- ভক্তরা অবশ্যই ব্রত পালনের আগে উপযুক্ত দীক্ষা গ্রহণ করবেন।
- ভক্তরা ব্রতকালীন সময়ে কৃষ্ণকে স্মরণ করে নিরামিষ ভোজন করবেন।
- ভক্তরা ব্রতকালীন সময়ে বিষ্ণুর নাম জপ, ভগবদ্গীতার পাঠ, বা অন্যান্য ধর্মীয় অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন।
ইসকন একাদশী পালনের মাধ্যমে ভক্তরা বিষ্ণুর কাছ থেকে বিশেষ আশীর্বাদ লাভ করতে পারেন ।
কামদা একাদশী কবে ২০২4
২০২৪ সালের ইসকন একাদশীর তালিকা
মাস | তিথি | তারিখ |
---|---|---|
পৌষ | শুক্লা | ১৭ জানুয়ারি |
পৌষ | কৃষ্ণা | ২৮ জানুয়ারি |
মাঘ | শুক্লা | ১৪ ফেব্রুয়ারি |
মাঘ | কৃষ্ণা | ২৬ ফেব্রুয়ারি |
ফাল্গুন | শুক্লা | ১৩ মার্চ |
ফাল্গুন | কৃষ্ণা | ২৫ মার্চ |
চৈত্র | শুক্লা | ১০ এপ্রিল |
চৈত্র | কৃষ্ণা | ২২ এপ্রিল |
বৈশাখ | শুক্লা | ০৯ মে |
বৈশাখ | কৃষ্ণা | ২১ মে |
জ্যৈষ্ঠ | শুক্লা | ০৭ জুন |
জ্যৈষ্ঠ | কৃষ্ণা | ২০ জুন |
আষাঢ় | শুক্লা | ০৬ জুলাই |
আষাঢ় | কৃষ্ণা | ১৮ জুলাই |
শ্রাবণ | শুক্লা | ০৪ আগস্ট |
শ্রাবণ | কৃষ্ণা | ১৬ আগস্ট |
ভাদ্র | শুক্লা | ০২ সেপ্টেম্বর |
ভাদ্র | কৃষ্ণা | ১৪ সেপ্টেম্বর |
আশ্বিন | শুক্লা | ০১ অক্টোবর |
আশ্বিন | কৃষ্ণা | ১৩ অক্টোবর |
কার্তিক | শুক্লা | ২৬ অক্টোবর |
কার্তিক | কৃষ্ণা | ০৯ নভেম্বর |
অগ্রহায়ণ | শুক্লা | ২৩ নভেম্বর |
অগ্রহায়ণ | কৃষ্ণা | ০৬ ডিসেম্বর |
পৌষ | শুক্লা | ২১ ডিসেম্বর |
পৌষ | কৃষ্ণা | ০৪ জানুয়ারি |
একাদশীর তাৎপর্য
একাদশী ব্রত হিন্দুধর্মের একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্রত। এটি বিশ্বাস করা হয় যে একাদশী ব্রত পালন করলে পাপ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়, ভাগ্য উন্নত হয়, এবং আধ্যাত্মিক উন্নতি ঘটে।
একাদশী ব্রত পালনের জন্য, ভক্তরা পূর্বাহ্নে (রাত্রির পূর্বে) একটি হালকা খাবার গ্রহণ করেন এবং পরবর্তী দিন সূর্যাস্তের পরে ব্রত ভাঙ্গেন। ব্রতকালীন সময়ে, ভক্তরা কোনও ধান, গম, যব, ডাল, সরিষার তেল বা অন্যান্য রবিশস্য গ্রহণ করেন না। তারা সাধারণত দুধ, ফল, শাকসবজি এবং ফলের রস গ্রহণ করেন।
একাদশী ব্রত পালনের বিভিন্ন পদ্ধতি রয়েছে। কিছু ভক্ত নিরামিষ খাবার গ্রহণ করেন, অন্যরা ফলমূল এবং শাকসবজি খান, এবং আবার অন্যরা শুধুমাত্র জল পান করেন। কিছু ভক্ত ব্রতকালীন সময়ে বিষ্ণুর নাম জপ করেন বা ভগবদ্গীতার পাঠ করেন।
হিন্দু পৌরাণিক কাহিনী অনুসারে, একাদশী ব্রত বিষ্ণুর স্ত্রী লক্ষ্মীর উদ্ভাবন। লক্ষ্মী বিশ্বাস করেন যে একাদশী ব্রত পালন করলে ভক্তরা বিষ্ণুর কাছ থেকে বিশেষ আশীর্বাদ লাভ করবেন।
ইসকন একাদশীর বিশেষত্ব
ইসকন একাদশী ব্রত পালনের ক্ষেত্রে কিছু বিশেষ নিয়ম রয়েছে। যেমন:
- ভক্তরা অবশ্যই ব্রত পালনের আগে উপযুক্ত দীক্ষা গ্রহণ করবেন।
- ভক্তরা ব্রতকালীন সময়ে কৃষ্ণকে স্মরণ করে নিরামিষ ভোজন করবেন।
- ভক্তরা ব্রতকালীন সময়ে বিষ্ণুর নাম জপ, ভগবদ্গীতার পাঠ, বা অন্যান্য ধর্মীয় অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন।
ইসকন একাদশী পালনের মাধ্যমে ভক্তরা বিষ্ণুর কাছ থেকে বিশেষ আশীর্বাদ লাভ করতে পারেন।
ভীম একাদশী কবে 2024
২০২৪ সালের ভীম একাদশী ১২ই মার্চ, রবিবার। এটি মাঘ মাসের শুক্লপক্ষের একাদশী। ভীম একাদশী ব্রত পালন করলে ভক্তদের সমস্ত পাপ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় এবং তারা ভগবান বিষ্ণুর বিশেষ আশীর্বাদ লাভ করেন।
ভীম একাদশী ব্রত পালনের জন্য, ভক্তরা পূর্বাহ্নে (রাত্রির পূর্বে) একটি হালকা খাবার গ্রহণ করেন এবং পরবর্তী দিন সূর্যাস্তের পরে ব্রত ভাঙ্গেন। ব্রতকালীন সময়ে, ভক্তরা কোনও ধান, গম, যব, ডাল, সরিষার তেল বা অন্যান্য রবিশস্য গ্রহণ করেন না। তারা সাধারণত দুধ, ফল, শাকসবজি এবং ফলের রস গ্রহণ করেন।
ভীম একাদশী ব্রত পালনের বিশেষ নিয়ম হল, ভক্তরা ব্রতকালীন সময়ে ভগবান বিষ্ণুর নাম জপ, ভগবদ্গীতার পাঠ, বা অন্যান্য ধর্মীয় অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন।
কৃষ্ণ একাদশীর সময়সূচী 2024
২০২৪ সালের কৃষ্ণ একাদশী ২৯শে জানুয়ারি, রবিবার। এটি পৌষ মাসের কৃষ্ণপক্ষের একাদশী। কৃষ্ণ একাদশী ব্রত পালন করলে ভক্তদের সমস্ত পাপ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় এবং তারা ভগবান বিষ্ণুর বিশেষ আশীর্বাদ লাভ করেন।
কৃষ্ণ একাদশী ব্রত পালনের জন্য, ভক্তরা পূর্বাহ্নে (রাত্রির পূর্বে) একটি হালকা খাবার গ্রহণ করেন এবং পরবর্তী দিন সূর্যাস্তের পরে ব্রত ভাঙ্গেন। ব্রতকালীন সময়ে, ভক্তরা কোনও ধান, গম, যব, ডাল, সরিষার তেল বা অন্যান্য রবিশস্য গ্রহণ করেন না। তারা সাধারণত দুধ, ফল, শাকসবজি এবং ফলের রস গ্রহণ করেন।
কৃষ্ণ একাদশী ব্রত পালনের বিশেষ নিয়ম হল, ভক্তরা ব্রতকালীন সময়ে ভগবান বিষ্ণুর নাম জপ, ভগবদ্গীতার পাঠ, বা অন্যান্য ধর্মীয় অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন।
কৃষ্ণ একাদশী ব্রতের গুরুত্ব
কৃষ্ণ একাদশী ব্রত হিন্দুধর্মের একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্রত। এটি বিশ্বাস করা হয় যে কৃষ্ণ একাদশী ব্রত পালন করলে ভক্তদের সমস্ত পাপ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় এবং তারা ভগবান বিষ্ণুর বিশেষ আশীর্বাদ লাভ করেন।
হিন্দু পৌরাণিক কাহিনী অনুসারে, কৃষ্ণ একাদশী ব্রত বিষ্ণুর স্ত্রী লক্ষ্মীর উদ্ভাবন। লক্ষ্মী বিশ্বাস করেন যে কৃষ্ণ একাদশী ব্রত পালন করলে ভক্তরা বিষ্ণুর কাছ থেকে বিশেষ আশীর্বাদ লাভ করবেন।
কৃষ্ণ একাদশীর পারণ
কৃষ্ণ একাদশী ব্রত পালনের পরের দিন, ভক্তরা সূর্যাস্তের পরে ব্রত ভাঙ্গেন। ব্রত ভাঙ্গার সময়, ভক্তরা দুধ, ফল, মিষ্টি, এবং অন্যান্য নিরামিষ খাবার গ্রহণ করেন। ব্রত ভাঙ্গার আগে, ভক্তরা ভগবান বিষ্ণুর পুজো করেন এবং তার কাছে আশীর্বাদ প্রার্থনা করেন।
আজকের আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url