কলকাতা স্টক এক্সচেঞ্জ (CSE) মার্চ-এপ্রিল 2024-এ পুনরায় কার্যক্রম শুরু করার পরিকল্পনা

 

কলকাতা স্টক এক্সচেঞ্জ (CSE) মার্চ-এপ্রিল 2024-এ পুনরায় কার্যক্রম শুরু করার পরিকল্পনা করছে। এক্সচেঞ্জটি ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়েছিল, যখন এটি একটি নতুন ইলেকট্রনিক ট্রেডিং সিস্টেম (ইটিএস) চালু করার জন্য প্রস্তুত হচ্ছিল। নতুন ইটিএসটি মার্চ-এপ্রিল 2024-এ চালু হওয়ার কথা রয়েছে।

CSE-এর পুনরায় কার্যক্রমের জন্য বেশ কয়েকটি পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। এক্সচেঞ্জটি ইতিমধ্যেই নতুন ইটিএসের জন্য প্রশিক্ষণ কর্মসূচি শুরু করেছে। এটি এক্সচেঞ্জের কর্মীদের জন্য একটি নতুন প্রযুক্তিগত প্ল্যাটফর্ম তৈরি করেছে। এছাড়াও, এক্সচেঞ্জটি একটি নতুন ব্রোকারেজ লাইসেন্সিং প্রক্রিয়া চালু করেছে।

CSE-এর পুনরায় কার্যক্রম ভারতীয় স্টক মার্কেটের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। এটি ভারতে ট্রেডিংয়ের জন্য একটি নতুন যুগের সূচনা করবে।

CSE-এর পুনরায় কার্যক্রমের সম্ভাব্য প্রভাবগুলি নিম্নরূপ

* ট্রেডিংয়ের দক্ষতা বৃদ্ধি: নতুন ইটিএসটি ট্রেডিংয়ের দক্ষতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করবে। এটি ট্রেডিংয়ের সময় কমাতে এবং ট্রেডিংয়ের ব্যয় কমাতে সহায়তা করবে।

* ট্রেডিংয়ের স্বচ্ছতা বৃদ্ধি: নতুন ইটিএসটি ট্রেডিংয়ের স্বচ্ছতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করবে। এটি ট্রেডিং তথ্যের অ্যাক্সেস সহজতর করবে এবং ট্রেডিংয়ের দুর্নীতি কমাতে সহায়তা করবে।

* ট্রেডিংয়ের অংশগ্রহণ বৃদ্ধি: নতুন ইটিএসটি ট্রেডিংয়ের অংশগ্রহণ বৃদ্ধিতে সহায়তা করতে পারে। এটি ট্রেডিংয়ের প্রক্রিয়াকে আরও সহজ এবং সাশ্রয়ী করে তুলতে পারে।

CSE-এর পুনরায় কার্যক্রম ভারতীয় স্টক মার্কেটের জন্য একটি ইতিবাচক ঘটনা। এটি ভারতীয় স্টক মার্কেটের দক্ষতা, স্বচ্ছতা এবং অংশগ্রহণ বৃদ্ধিতে সহায়তা করতে পারে।

কলকাতা স্টক এক্সচেঞ্জ (CSE) 2024 সালের 20 জুলাই পুনরায় কার্যক্রম শুরু করেছে। এটি একটি নতুন ইলেকট্রনিক ট্রেডিং সিস্টেম (ইটিএস) চালু করার পর থেকে এটি প্রথম কার্যক্রম। নতুন ইটিএসটি CSE-কে আরও দক্ষ, স্বচ্ছ এবং অংশগ্রহণযোগ্য করে তুলতে ডিজাইন করা হয়েছে।

CSE-এর পুনরায় কার্যক্রমের কিছু উল্লেখযোগ্য আপডেট নিম্নরূপ

CSE-এর নতুন ইটিএসটি একটি উন্নত প্রযুক্তিগত প্ল্যাটফর্ম যা ট্রেডিংয়ের দক্ষতা, স্বচ্ছতা এবং অংশগ্রহণ বৃদ্ধিতে সহায়তা করবে। নতুন ইটিএসটিতে নিম্নলিখিত বৈশিষ্ট্য রয়েছে:

দ্রুত ট্রেডিং: নতুন ইটিএসটি ট্রেডিংয়ের সময় উল্লেখযোগ্যভাবে কমাতে সহায়তা করবে।

উন্নত স্বচ্ছতা: নতুন ইটিএসটি ট্রেডিং তথ্যের অ্যাক্সেস সহজতর করবে এবং ট্রেডিংয়ের দুর্নীতি কমাতে সহায়তা করবে।

বৃহত্তর অংশগ্রহণ: নতুন ইটিএসটি ট্রেডিংয়ের প্রক্রিয়াকে আরও সহজ এবং সাশ্রয়ী করে তুলতে পারে, যা ট্রেডিংয়ের অংশগ্রহণ বৃদ্ধিতে সহায়তা করতে পারে।

নতুন ব্রোকারেজ লাইসেন্সিং প্রক্রিয়া: CSE একটি নতুন ব্রোকারেজ লাইসেন্সিং প্রক্রিয়া চালু করেছে যা ব্রোকারেজ কোম্পানিগুলির জন্য আরও কঠোর প্রয়োজনীয়তা আরোপ করে। নতুন প্রক্রিয়াটি CSE-কে আরও সুরক্ষিত এবং নিয়ন্ত্রিত স্টক মার্কেট তৈরি করতে সহায়তা করবে।

নতুন ট্রেডিং পদ্ধতি: CSE নতুন ট্রেডিং পদ্ধতি চালু করেছে যা ট্রেডিংয়ের দক্ষতা এবং স্বচ্ছতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করবে। নতুন পদ্ধতিটিতে নিম্নলিখিত বৈশিষ্ট্য রয়েছে:

 উন্নত বাজার দর্শন: নতুন পদ্ধতিটি ট্রেডারদের জন্য বাজারের আরও ভাল দৃষ্টিভঙ্গি প্রদান করবে।

উন্নত ট্রেডিং সিদ্ধান্ত: নতুন পদ্ধতিটি ট্রেডারদের জন্য আরও ভাল ট্রেডিং সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ করে তুলবে।

CSE-এর পুনরায় কার্যক্রম ভারতীয় স্টক মার্কেটের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। এটি ভারতে ট্রেডিংয়ের জন্য একটি নতুন যুগের সূচনা করবে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আজকের আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url